এই শীতে আপনিও ভালো থাকুন !!!


শীত এবার জাঁকিয়ে এসেছে। ঘড়ির কাঁটার সঙ্গে সকাল গড়িয়ে সন্ধ্যা নামে, কিন্তু সূর্যের আলো এসে পৌঁছায় না আমাদের এখানে।এই গুমোট আবহাওয়ায় শেষ  হয় এক একটা কর্মব্যস্ত দিন। দিনের শেষে মানুষ যখন ঘরে ফেরে তখন ভর করে রাজ্যের ক্লান্তি।আর এই শীতে ক্লান্তিটুকু যদি ঝেড়ে ফেলা যায়, তাহলে শীতকালটাই হতে পারে ভারি সুখের। কেমন করে শীতে নিজেকে চাঙা রাখা যায়, তার জন্য জেনে নিন অল্প কিছু তথ্য...........


আদার আছে গুন

ঠান্ডায় যখন শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ভেঙে পড়ার জোগাড়, তখন ডাক্তার বাড়িকে এগিয়ে ঢুঁ মারতে পারেন চায়ের দোকানে। দোকানির কাছে চেয়ে নিন আদার চা।আর চায়ে অরুচি থাকলে মুখে পুরে নিন এক টুকরো আদা।আদা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা রাড়িয়ে শরীর সুস্থ রাখে।এ ছাড়া আদা ঠান্ডাজনিত মাথাব্যাথা ও পরিপাকেও ভূমিকা রাখে।


তরল খেতে হবে

শীতকালে ঠান্ডার জীবাণুগুলো দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে একজন থেকে আরেক জনে।সংক্রমনের খানিক বাদেই শুরু হয় গলাব্যাথা, কাশি, বন্ধ হয় নাক।এ সময়ে উদ্বিগ্ন না হয়ে উষ্ণ তরল খাবার খেতে হবে বেশি করে। উষ্ণ তরল খাবারগুলো এসব উপসর্গের বিরুদ্ধে খুব ভালো।

চিনি কম

অতিরিক্ত চিনি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমিয়ে দেয়। শীতের রোগগুলো এ সময়টায় অপেক্ষাকৃত দুর্বল বিভিন্ন রোগকেই খুজে বেড়ায়। তাই শীত মৌসুমে রোগ প্রতিরোধব্যবস্থা সবল রাখতে বাড়তে চিনিকে না বলুন।

নারেকেল তেল



উচ্চমাত্রার প্রোটিনে সমৃদ্ধ নারিকেল তেল।মাত্র এক চামচ নারকেল তেলেই থাকে ১১৭ গ্রাম ক্যালরি,১৩ গ্রাম ফ্যাট। নারকেল তেলও শরীরের প্রতিরোধব্যবস্থাকে চাঙা রাখে আর নারকেল তেলে আছে ফার্মোজেনিক বৈশিষ্ট্য, যা শরীরে তাপও উৎপন্ন করে।







ফলে সমাধান

এখন কত শত রঙের স্বাদের ফলে ভরে গেছে বাজার । ফল খাওয়া যাবে ইচ্ছেমতো যত খুশি। এগুলো শরীরের পুষ্টি চাহিদা মেটায়।আবার রোগ প্রতিরোধেও অনন্য। এ সময়টায় নিযম করে খেতে পারেন কমলা। কমলায় আছে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট, যা ঠান্ডা প্রতিরোধের এক বড় অস্ত্র।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন